Widgetized Section

Go to Admin » Appearance » Widgets » and move Gabfire Widget: Social into that MastheadOverlay zone

ব্রিটিশ ফরেন অফিস মিনিস্টার ওয়ারসি পদত্যাগ করলেন, যায়নিস্ট ইসরায়েলের উপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার দাবি।

Posted by on August 5, 2014.

Warsi Resigned 2

ইংরেজী লিঙ্ক এখানে http://bangladeshmatters.com/british-foreigh-office-minister-warsi-resigned-demands-arms-embargo-to-the-zionist-israel/

আজ সকালেই বৃটিশ কনসার্ভেটিভ দলের সাবেক চেয়ার, বৃটিশ ফরেন মিনিস্টার মিসেস ব্যারোনেস ওয়ার্সি গাজার উপর ইসরায়েলি সামরিক আগ্রাসনের প্রতি বৃটিশ সরকারের নীতিহীন ও অযৌক্তিক অবস্থানের প্রতিবাদে সরকার থেকে পদত্যাগ করলেন। ইসারায়েলের গত এক মাসের আগ্রাসনে ২ হাজারের ও বেশি ফিলিস্তিনি মুসলিম মারা যায় এবং আহত হন ১০,০০০ হাজারের ও বেশী।

হাফিংটন পোস্টের সাথে এক সাক্ষাতকারে তিনি ব্রৃটিশ সরকারকে মধ্যপ্রাচ্য শান্তি প্রক্রিয়ায় এক সৎ মধ্যস্থতাকারী ভুমিকা নিতে ব্যার্থতার অভি্যোগ করেন এবং অনতিবিলম্বে ইসরায়েলের উপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞার দাবী জানান।

ওয়াসী চাচ্ছিলেন যে, সে যেই হোক যুদ্ধপরাধীদের বিচার হউক কিন্তু তিনি বিশ্বাস করেন না যে তিনি বৃটিশ সরকার এই প্রক্রিয়াকে সমর্থন করেন। তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) বিষয়ক মিনিস্টার হিসেবে আমি এটাকে সহায়তা প্রদান করে আসছি, কিন্তু বৃটিশ সরকার কর্তৃক ফিলিস্তিনিদেরকে সেই আদালতের শরণাপন্ন না হতে চাপ প্রয়োগের সাথে আমার কাজের সমন্বয় করতে পারিনি।“

তিনি আরো বলেন “২০১২ সালের নভেম্বরে জাতিসঙ্ঘে উত্থাপিত ফিলিস্তিনি রাস্ট্রকে স্বীকৃতি না দেয়ার ঘটনা একটি ঐতিহাসিক ভুল এবং তখন তা বলতে না পারার কারনি আমি অনুতপ্ত।“

ব্যারোনেস ওয়ার্সী বলেন, “আমি বিস্মিত যে, বৃটিশ সরকার গনহত্যাকারী ইসরায়েলে আব্যাহতভাবে ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি করে যাচ্ছে। এখনি তা বন্ধ করা উচিত।এটার প্রতি আমি নীরব বসে থাকতে পারিন না যেটাকে জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব বান কি মুন ‘নৈতিকভাবে উত্তেজনাকর’ এবং ফ্রান্সের ফরেন মিনিস্টার ‘গণহত্যা’ অভিহিত করেছেন।যখন সারা বিশ্বের অন্যান্য জাতীয় সরকার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা সমুহ এ হত্যাকান্ডের প্রবল বিরোধীতা করছে তখন আমাদের বৃটিশ সরকারের অনাগ্রহ আমাকে হতাশ করেছে।“